খুব ভারাক্রান্ত মন নিয়ে এবারের পূজার সময়টা কাটাতে হলো। গত তিন বছর যাবত প্রবাসী হলেও প্রতি বছর এই সময়টা দেশে কাটানোর সুযোগ পেতাম। শরতের নীলাকাশ, সাদা ধবধবে কাশফুল, শিউলি ফুলের সুবাসভরা ভোর আর ঢাকঢোলের আওয়াজে দেবি দূর্গার পদভারে কম্পিত চারপাশ আমার মনের মধ্যে মুগ্ধতার আবেশ ছড়িয়ে দিত, ছোট বেলার দিনগুলোর কথা মনে পড়ে যেত খুব।
দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতার পর পরিবারের সাথে, বন্ধুদের সাথে কাটানো সময়গুলো দূর্লভ সোনা হয়ে উঠতে। সন্ধ্যায় পূজা মণ্ডপে ভীর জমাতাম সবান্ধব, চলতো রাতভর আড্ডা। ছোটবেলার মত নাচ-গান করা হয় না আর, শুধু দেখে যাই , ঘুরে বেড়ায় এই মণ্ডপ থেকে ওই মণ্ডপে। এখন যদিও ভক্তিতেও ফাটল ধরেছে অনেক, কিন্তু উৎসবের আনন্দ ম্লান হয় নি এতটুকু।
দীর্ঘ বিচ্ছিন্নতার পর পরিবারের সাথে, বন্ধুদের সাথে কাটানো সময়গুলো দূর্লভ সোনা হয়ে উঠতে। সন্ধ্যায় পূজা মণ্ডপে ভীর জমাতাম সবান্ধব, চলতো রাতভর আড্ডা। ছোটবেলার মত নাচ-গান করা হয় না আর, শুধু দেখে যাই , ঘুরে বেড়ায় এই মণ্ডপ থেকে ওই মণ্ডপে। এখন যদিও ভক্তিতেও ফাটল ধরেছে অনেক, কিন্তু উৎসবের আনন্দ ম্লান হয় নি এতটুকু।
পূজায় তোলা কিছু ছবি ব্লগে তুলে দিলাম আর রোমন্থন করে এবারের পূজাটা কাটিয়ে দিলাম বিদেশ বিভূঁইয়ে, একাকী ও নিরুৎসব। এই ছবিগুলো নিয়ে আসলো কিছু স্মৃতি, মনের মধ্যে উঁকি দিলো অনেক হারানো সুর, অনেক গল্প। স্মৃতিই আসলে বেঁচে থাকার, ভালো থাকার আসল রসদ। উৎসব সবার জীবনে আনন্দ নিয়ে আসুক, পরিপূর্ণতা পাক প্রতিটি প্রাণ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন