যখনই নতুন কোনো বই কিনতাম, নাম লেখারা পাশাপাশি কিছু একটা আঁকার একটা চমৎকার নেশা ছিল আমার। পুরনো বইগুলো উল্টাতে গেলে আজো চোখে পড়ে সেইসব শিল্প-কর্ম। হয়তো অসাধারণ কোনো ছবি নয়, কিন্তু কাঁচা হাতের সেইসব অলংকরণে ভালোবাসার কোনো কমতি ছিল না।
আইডিয়ারও অভাব ছিলো বলা যাবে না, তবে খুব অল্প সময়ে আঁকা, খুব দ্রুত আঁকা, তেমন কোনো পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া আঁকা। শিল্প-মান যাই থাকুক না কেন, একটা স্বতঃস্ফূর্ত ব্যাপার সব-সময় ছিল সেই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই।
২০০৪ সালের বইমেলায় ঢাকা গিয়েছিলাম চট্টগ্রাম থেকে। ভার্সিটি পড়াকালীন সময়ে প্রতি বছরই যাওয়া হতো। বাংলা সাহিত্যের ছাত্র ছিলাম। হুমায়ুন আজাদের বিশেষ ভক্ত ছিলাম, মেলায় স্যারকে পেয়ে একটু কথা বলতে ইচ্ছে হলো। হাতে ছিল তাঁর সেই বছরই বের হওয়া 'ধর্মানুভূতির উপকথা ও অন্যান্য' বইটি। গেলাম স্যারের কাছে। নিজের পরিচয় দিলাম। চবি থেকে এসেছি জেনে খুশি হলেন।স্মৃতি হিসেবে একটা অটোগ্রাফ নিলাম। বলা যায় একটা ভালো দিন কাটলো।
সেই বইয়ে বিভিন্ন সময়ে তিনটি ছবি আঁকা হয়, সাদা পেইজ বেশি থাকলে হয়তো আরো বেশি আঁকা হতো। সেই ছবিগুলোর আলোকচিত্র দিয়ে এই ব্লগকে সাজালাম।
আইডিয়ারও অভাব ছিলো বলা যাবে না, তবে খুব অল্প সময়ে আঁকা, খুব দ্রুত আঁকা, তেমন কোনো পূর্ব-প্রস্তুতি ছাড়া আঁকা। শিল্প-মান যাই থাকুক না কেন, একটা স্বতঃস্ফূর্ত ব্যাপার সব-সময় ছিল সেই বিষয়ে কোনো সন্দেহ নাই।
২০০৪ সালের বইমেলায় ঢাকা গিয়েছিলাম চট্টগ্রাম থেকে। ভার্সিটি পড়াকালীন সময়ে প্রতি বছরই যাওয়া হতো। বাংলা সাহিত্যের ছাত্র ছিলাম। হুমায়ুন আজাদের বিশেষ ভক্ত ছিলাম, মেলায় স্যারকে পেয়ে একটু কথা বলতে ইচ্ছে হলো। হাতে ছিল তাঁর সেই বছরই বের হওয়া 'ধর্মানুভূতির উপকথা ও অন্যান্য' বইটি। গেলাম স্যারের কাছে। নিজের পরিচয় দিলাম। চবি থেকে এসেছি জেনে খুশি হলেন।স্মৃতি হিসেবে একটা অটোগ্রাফ নিলাম। বলা যায় একটা ভালো দিন কাটলো।
সেই বইয়ে বিভিন্ন সময়ে তিনটি ছবি আঁকা হয়, সাদা পেইজ বেশি থাকলে হয়তো আরো বেশি আঁকা হতো। সেই ছবিগুলোর আলোকচিত্র দিয়ে এই ব্লগকে সাজালাম।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন